স্টক মার্কেট ক্র্যাশ ১৯২৯

cryptofutures.trading থেকে
Admin (আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ০১:৫৯, ১৯ মার্চ ২০২৫ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ (@pipegas_WP)
(পরিবর্তন) ← পূর্বের সংস্করণ | সর্বশেষ সংস্করণ (পরিবর্তন) | পরবর্তী সংস্করণ → (পরিবর্তন)
পরিভ্রমণে চলুন অনুসন্ধানে চলুন

🎁 BingX-এ সাইন আপ করে পান ৬৮০০ USDT পর্যন্ত বোনাস
বিনা ঝুঁকিতে ট্রেড করুন, ক্যাশব্যাক অর্জন করুন এবং এক্সক্লুসিভ ভাউচার আনলক করুন — শুধু রেজিস্টার করুন এবং অ্যাকাউন্ট ভেরিফাই করুন।
আজই BingX-এ যোগ দিন এবং রিওয়ার্ডস সেন্টারে আপনার বোনাস সংগ্রহ করুন!

📡 বিনামূল্যে ক্রিপ্টো ট্রেডিং সিগন্যাল পেতে চান? এখনই @refobibobot টেলিগ্রাম বট ব্যবহার করুন — বিশ্বের হাজারো ট্রেডারের বিশ্বস্ত সহায়ক!

স্টক মার্কেট ক্র্যাশ ১৯২৯

ভূমিকা

১৯২৯ সালের অক্টোবর মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেট-এ যে আকস্মিক ও ভয়াবহ পতন হয়েছিল, তা ইতিহাসে ওয়াল স্ট্রিট ক্র্যাশ বা ‘ব্ল্যাক টাওয়েSDAY’ নামে পরিচিত। এই ঘটনাটি মহামন্দার সূত্রপাত ঘটায়, যা বিশ্ব অর্থনীতিকে ১৯৩০-এর দশক জুড়ে গ্রাস করেছিল। এই ক্র্যাশ শুধু অর্থনৈতিক বিপর্যয় ছিল না, এটি সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রেও সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলেছিল। এই নিবন্ধে, ১৯২৯ সালের স্টক মার্কেট ক্র্যাশের কারণ, ঘটনাপ্রবাহ, প্রভাব এবং সেই সময়ের প্রেক্ষাপট বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো। একজন ক্রিপ্টোফিউচার্স বিশেষজ্ঞ হিসেবে, আমি বর্তমান বাজারের সঙ্গে এর সাদৃশ্য এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য শিক্ষণীয় বিষয়গুলো তুলে ধরব।

ক্র্যাশের প্রেক্ষাপট

১৯২০-এর দশক ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সমৃদ্ধির দশক, যা ‘রোaring Twenties’ নামে পরিচিত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে অর্থনীতি দ্রুত বাড়তে থাকে। এই সময়কালে বেশ কিছু কারণ একত্রিত হয়ে একটি বুল মার্কেট তৈরি করে, যা স্টক মার্কেটের ঊর্ধ্বগতিকে ত্বরান্বিত করে:

  • শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি: অটোমোবাইল, রেডিও এবং অন্যান্য নতুন শিল্পের উৎপাদন ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় কর্মসংস্থান এবং আয় বাড়ে।
  • ক্রেডিট সহজলভ্যতা: ব্যাংকগুলো সহজে ঋণ দিতে শুরু করে, যার ফলে মানুষ বেশি করে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত হয়। মার্জিন ঋণ এর ব্যবহার বাড়ে, যেখানে বিনিয়োগকারীরা তাদের বিনিয়োগের একটি অংশ ঋণ নিয়ে স্টক কেনেন।
  • অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস: বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটি অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসের আবহাওয়া তৈরি হয় যে স্টক মার্কেটে ক্রমাগত বাড়তি পাওয়া যাবে।
  • আয়ের বৈষম্য: যদিও সামগ্রিকভাবে আয় বাড়ছিল, তবে তা সমাজের সকল স্তরে সমানভাবে বণ্টিত হয়নি। ধনী এবং দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য বাড়তে থাকে।

ক্র্যাশের কারণসমূহ

১৯২৯ সালের স্টক মার্কেট ক্র্যাশের পেছনে একাধিক কারণ বিদ্যমান ছিল। এদের মধ্যে কয়েকটি প্রধান কারণ নিম্নরূপ:

  • স্টকের অতিমূল্যায়ন: ১৯২০-এর দশকে স্টকের দামগুলো তাদের প্রকৃত মূল্যের চেয়ে অনেক বেশি বেড়ে গিয়েছিল। কোম্পানির আয় এবং লাভের তুলনায় দাম অনেক বেশি ছিল, যা একটি বাবল তৈরি করে।
  • মার্জিন ঋণ: মার্জিন ঋণের ব্যাপক ব্যবহার বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। যখন স্টক মার্কেট পড়া শুরু করে, তখন ব্রোকাররা বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে আরও বেশি মার্জিন কল করতে শুরু করে, যার ফলে আরও বেশি স্টক বিক্রি করতে বাধ্য হন।
  • উৎপাদন হ্রাস: ১৯২৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে শিল্প উৎপাদন কমতে শুরু করে, যা অর্থনৈতিক দুর্বলতার ইঙ্গিত দেয়।
  • বৈদেশিক বাণিজ্য সমস্যা: আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বাধা এবং শুল্কের কারণে বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দা দেখা দেয়, যা মার্কিন অর্থনীতিকেও প্রভাবিত করে।
  • নীতিগত দুর্বলতা: ফেডারেল রিজার্ভের দুর্বল নীতি এবং স্বর্ণমান বজায় রাখার চেষ্টা পরিস্থিতিকে আরও খারাপ করে তোলে।

ক্র্যাশের ঘটনাপ্রবাহ

১৯২৯ সালের স্টক মার্কেট ক্র্যাশ বেশ কয়েকটি ধাপে ঘটেছিল:

১৯২৯ সালের স্টক মার্কেট ক্র্যাশের সময়রেখা
তারিখ ঘটনা ১৯২৯ সালের মার্চ স্টক মার্কেটে প্রথম পতন শুরু হয়, কিন্তু দ্রুত পুনরুদ্ধার হয়। ১৯২৯ সালের সেপ্টেম্বর বাজারের অস্থিরতা বাড়তে থাকে। ১৯২৯ সালের ২৪ অক্টোবর (ব্ল্যাক থার্সডে) প্রায় ১৩ মিলিয়ন শেয়ার বিক্রি হয়, এবং স্টক মার্কেটে বড় ধরনের পতন হয়। ১৯২৯ সালের ২৮ অক্টোবর (ব্ল্যাক মানডে) আরও বেশি শেয়ার বিক্রি হয় এবং বাজার আরও পড়ে যায়। ১৯২৯ সালের ২৯ অক্টোবর (ব্ল্যাক টিউজডে) ১৬.৪ মিলিয়ন শেয়ার বিক্রি হয়, এবং স্টক মার্কেট সম্পূর্ণরূপে ভেঙে পড়ে।

এই পতনের ফলে বিনিয়োগকারীরা বিপুল পরিমাণ অর্থ হারান। ব্ল্যাক থার্সডে-র পর বাজার সাময়িকভাবে স্থিতিশীল হওয়ার চেষ্টা করে, কিন্তু ২৮ ও ২৯ অক্টোবর আরও বড় ধরনের পতন হয়। এই ঘটনাগুলো বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করে এবং প্যানিক সেলিং শুরু হয়।

ক্র্যাশের প্রভাব

১৯২৯ সালের স্টক মার্কেট ক্র্যাশের প্রভাব ছিল সুদূরপ্রসারী:

  • অর্থনৈতিক মন্দা: এই ক্র্যাশ মহামন্দার সূত্রপাত করে, যা প্রায় এক দশক ধরে চলেছিল। বেকারত্বের হার আকাশচুম্বী হয়, এবং ব্যবসা-বাণিজ্য ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
  • ব্যাংকিং সংকট: অনেক ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যায়, কারণ তারা স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করেছিল এবং গ্রাহকরা তাদের সঞ্চয় তুলে নিতে শুরু করে।
  • সামাজিক প্রভাব: বেকারত্ব এবং দারিদ্র্য বাড়ার ফলে সামাজিক অস্থিরতা দেখা দেয়।
  • রাজনৈতিক প্রভাব: এই অর্থনৈতিক সংকট রাজনৈতিক পরিবর্তনকে উৎসাহিত করে এবং বিভিন্ন দেশে নতুন সরকারের উত্থান ঘটায়।

ক্র্যাশের পরবর্তী পদক্ষেপ

ক্র্যাশের পর মার্কিন সরকার এবং ফেডারেল রিজার্ভ পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য কিছু পদক্ষেপ নেয়:

  • মুদ্রানীতি: ফেডারেল রিজার্ভ সুদের হার কমিয়ে অর্থনীতিতে তারল্য সরবরাহ করার চেষ্টা করে।
  • রাজকোষীয় নীতি: রুজভেল্টের নিউ ডিল কর্মসূচির মাধ্যমে সরকার কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধারের জন্য বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করে।
  • ব্যাংকিং সংস্কার: ব্যাংকিং ব্যবস্থাকে স্থিতিশীল করার জন্য বিভিন্ন সংস্কার করা হয়, যেমন ফেডারেল ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স কর্পোরেশন (FDIC) প্রতিষ্ঠা করা।
  • সিকিউরিটিজ নিয়ন্ত্রণ: সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (SEC) প্রতিষ্ঠা করা হয়, যাতে স্টক মার্কেটকে নিয়ন্ত্রণ করা যায় এবং বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা যায়।

বর্তমান বাজারের সাথে সাদৃশ্য

১৯২৯ সালের স্টক মার্কেট ক্র্যাশের সাথে বর্তমান বাজারের কিছু বিষয়ে মিল রয়েছে। যেমন:

  • মূল্যায়ন: কিছু স্টকের দাম তাদের প্রকৃত মূল্যের চেয়ে বেশি হতে পারে, যা একটি বাবল তৈরি করতে পারে।
  • ঋণ: কর্পোরেট ঋণ এবং ব্যক্তিগত ঋণের পরিমাণ বাড়ছে, যা অর্থনৈতিক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
  • ভূ-রাজনৈতিক ঝুঁকি: আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অস্থিরতা বাজারের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
  • ফেডারেল রিজার্ভের নীতি: ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি বাজারের গতিবিধির ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে।

তবে, বর্তমানে আমাদের কাছে আরও উন্নত প্রযুক্তি, নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা এবং অর্থনৈতিক সরঞ্জাম রয়েছে, যা ১৯২৯ সালের মতো বিপর্যয় এড়াতে সাহায্য করতে পারে।

বিনিয়োগকারীদের জন্য শিক্ষণীয় বিষয়

১৯২৯ সালের স্টক মার্কেট ক্র্যাশ থেকে বিনিয়োগকারীরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা নিতে পারে:

  • ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা: বিনিয়োগের আগে ঝুঁকি সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে এবং সেই অনুযায়ী পোর্টফোলিও তৈরি করতে হবে।
  • বৈচিত্র্যকরণ: পোর্টফোলিওতে বিভিন্ন ধরনের সম্পদ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, যাতে কোনো একটি সম্পদের দাম পড়লে সামগ্রিক বিনিয়োগে বড় ধরনের ক্ষতি না হয়।
  • দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ: দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের লক্ষ্য রাখা উচিত এবং বাজারের স্বল্পমেয়াদী ওঠানামায় আতঙ্কিত হওয়া উচিত নয়।
  • গবেষণা: বিনিয়োগ করার আগে কোম্পানি এবং বাজারের অবস্থা সম্পর্কে ভালোভাবে গবেষণা করতে হবে।
  • আবেগ নিয়ন্ত্রণ: আবেগতাড়িত হয়ে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত নয়।

প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিং ভলিউম

১৯২৯ সালের ক্র্যাশের সময়, ভলিউম বিশ্লেষণ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পতনকালে অস্বাভাবিক উচ্চ ভলিউম দেখা যায়, যা প্যানিক সেলিংয়ের ইঙ্গিত ছিল। বর্তমান বাজারে, ট্রেডিং ভলিউম এবং চার্ট প্যাটার্ন বিশ্লেষণ করে বাজারের গতিবিধি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। মুভিং এভারেজ, আরএসআই (Relative Strength Index), এবং এমএসিডি (Moving Average Convergence Divergence) এর মতো প্রযুক্তিগত সূচকগুলি বিনিয়োগকারীদের জন্য সহায়ক হতে পারে।

ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের প্রাসঙ্গিকতা

ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এবং এখানে দামের দ্রুত পরিবর্তন হতে পারে। ১৯২৯ সালের ক্র্যাশের শিক্ষাগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ক্রিপ্টোকারেন্সির ক্ষেত্রে ডাইভারসিফিকেশন, ঝুঁকি মূল্যায়ন এবং দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করা উচিত।

উপসংহার

১৯২৯ সালের স্টক মার্কেট ক্র্যাশ ছিল একটি ঐতিহাসিক ঘটনা, যা বিশ্ব অর্থনীতিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। এই ক্র্যাশ থেকে আমরা অনেক মূল্যবান শিক্ষা নিতে পারি, যা আমাদের বর্তমান বাজার এবং ভবিষ্যৎ বিনিয়োগের জন্য সহায়ক হতে পারে। বিনিয়োগকারীদের উচিত ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকা, সঠিক পরিকল্পনা করা এবং আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া।

ওয়াল স্ট্রিট মহামন্দা মার্জিন ঋণ বাবল প্যানিক সেলিং নিউ ডিল সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (SEC) স্বর্ণমান ব্ল্যাক থার্সডে ব্ল্যাক মানডে ফেডারেল রিজার্ভ রুজভেল্ট ব্যাংকিং সংকট শিল্প উৎপাদন আয়ের বৈষম্য বৈদেশিক বাণিজ্য নীতিগত দুর্বলতা মুদ্রানীতি রাজকোষীয় নীতি FDIC ভলিউম চার্ট প্যাটার্ন মুভিং এভারেজ আরএসআই এমএসিডি ডাইভারসিফিকেশন ঝুঁকি মূল্যায়ন দীর্ঘমেয়াদী দৃষ্টিভঙ্গি


সুপারিশকৃত ফিউচার্স ট্রেডিং প্ল্যাটফর্ম

প্ল্যাটফর্ম ফিউচার্স বৈশিষ্ট্য নিবন্ধন
Binance Futures 125x পর্যন্ত লিভারেজ, USDⓈ-M চুক্তি এখনই নিবন্ধন করুন
Bybit Futures চিরস্থায়ী বিপরীত চুক্তি ট্রেডিং শুরু করুন
BingX Futures কপি ট্রেডিং BingX এ যোগদান করুন
Bitget Futures USDT দ্বারা সুরক্ষিত চুক্তি অ্যাকাউন্ট খুলুন
BitMEX ক্রিপ্টোকারেন্সি প্ল্যাটফর্ম, 100x পর্যন্ত লিভারেজ BitMEX

আমাদের কমিউনিটির সাথে যোগ দিন

@strategybin টেলিগ্রাম চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন আরও তথ্যের জন্য। সেরা লাভজনক প্ল্যাটফর্ম – এখনই নিবন্ধন করুন

আমাদের কমিউনিটিতে অংশ নিন

@cryptofuturestrading টেলিগ্রাম চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন বিশ্লেষণ, বিনামূল্যে সংকেত এবং আরও অনেক কিছু পেতে!

🚀 Binance Futures-এ পান ১০% ক্যাশব্যাক

Binance — বিশ্বের সবচেয়ে বিশ্বস্ত ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জে আপনার ফিউচার্স ট্রেডিং যাত্রা শুরু করুন।

আজীবনের জন্য ১০% ট্রেডিং ফি ছাড়
১২৫x পর্যন্ত লিভারেজ শীর্ষ ফিউচার মার্কেটগুলিতে
উচ্চ লিকুইডিটি, দ্রুত এক্সিকিউশন এবং মোবাইল ট্রেডিং সাপোর্ট

উন্নত টুলস এবং রিস্ক কন্ট্রোল ফিচার নিয়ে Binance আপনার সিরিয়াস ট্রেডিং-এর জন্য আদর্শ প্ল্যাটফর্ম।

এখনই ট্রেডিং শুরু করুন

📈 Premium Crypto Signals – 100% Free

🚀 Get trading signals from high-ticket private channels of experienced traders — absolutely free.

✅ No fees, no subscriptions, no spam — just register via our BingX partner link.

🔓 No KYC required unless you deposit over 50,000 USDT.

💡 Why is it free? Because when you earn, we earn. You become our referral — your profit is our motivation.

🎯 Winrate: 70.59% — real results from real trades.

We’re not selling signals — we’re helping you win.

Join @refobibobot on Telegram